কপালকুণ্ডলা সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত দ্বিতীয় উপন্যাস। সম্ভবত এটি বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক রোমান্টিক উপন্যাস। ১৮৬৬ খ্রিষ্টাব্দে এটি প্রথম প্রকাশিত হয়। এটি বাংলা সাহিত্যের একটি কাব্যধর্মী উপন্যাস।
চরিত্র
- নবকুমার শর্ম্মা- সপ্তগ্রামনিবাসী যুবক
- কাপালিক- যোগসাধক সন্ন্যাসী, কপালকুণ্ডলার প্রতিপালক
- কপালকুণ্ডলা/মৃন্ময়ী- কাপালিক কর্তৃক পালিতা কন্যা, নবকুমারের দ্বিতীয়া স্ত্রী
- অধিকারী- দেবালয়ের সেবক বা পুরোহিত
- মতিবিবি/লুৎফউন্নিসা/পদ্মাবতী-নবকুমারের প্রথম পত্নী
- শ্যামাসুন্দরী- নবকুমারের ভগিনী
- জাহাঁঙ্গীর ও মেহেরউন্নিসা- ঐতিহাসিক চরিত্র
উক্তি
এ উপন্যাসের কিছু অবিস্মরণীয় উক্তি বাংলা ভাষায় সুভাষিত উক্তি রূপে বহুল ব্যবহৃত ও চর্চিত হয়। যেমন:
- তুমি অধম তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন?
- পথিক, তুমি পথ হারাইয়াছ? (নবকুমারের উদ্দেশ্যে কপালকুন্ডলা)
- যাহাতে জগদীশ্বরের হাত, তাহা পন্ডিতে বলিতে পারেনা। (নবকুমার, কপালকুণ্ডলার উদ্দেশ্যে অধিকারি)
- ক্ষেত্রে বীজ রোপিত হইলে আপনিই অঙ্কুর হয়।
বইটি ডাউনলোড করুন।
0 coment rios: